মনোবিজ্ঞানের ইংরেজি প্রতিশব্দ” psychology ” এর উৎপত্তি হয়েছে দুটি গ্রীক শব্দ,” psyche” এবং “Logos” এর মিলিতরুপে।
” psyche” অর্থাৎ মন বা আত্না। “Logos” এর অর্থ বিজ্ঞান।
মনোবিদ্যা বা মনস্তও্ববিদ্যা হল, মানসিক প্রক্রিয়া ও আচরণ সম্পর্কিত বিদ্যা ও অধ্যয়ন।এটি বিজ্ঞানের একটি তাও্বিক ও ফলিত শাখা যাতে মানসিক কর্ম প্রক্রিয়া ও আচরণসমূহ নিয়ে বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান করা হয়।
বিভিন্ন বিজ্ঞানী মনোবিজ্ঞানকে, ” মানুষ ও প্রানী আচরণের বিজ্ঞান ” হিসেবে সংজ্ঞায়িত করেছেন।
মনোবিদ্যা Mc Dougall বলেন,
” psychology is the positive science of behaviour of living things. ”
মনোবিজ্ঞানের শাখাগুলিকে মূলত দুটি ভাগে ভাগ করা হয়:
১. মৌলিক ও ২. ফলিত।
১. মৌলিক মনোবিজ্ঞান: এই শাখার উদ্দেশ্য হল মানুষের আচরণের বিজ্ঞানভিওিক বিশ্লেষণ ও ব্যাখার মাধ্যমে আচরণের মূলনীতি ও তও্ব আবিষ্কার।
২. ফলিত মনোবিজ্ঞান: মানুষের দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের মনোবিজ্ঞানের মূল নীতির প্রয়োগ ঘটনো।
মনোবিদ্যাকে বিজ্ঞান বলে কেন??
মনোবিদ্যাকে বিজ্ঞান বলা হয় কারন বিজ্ঞানের শর্তগুলি,যেমন বিস্তৃত জ্ঞান সমষ্টি, নিজস্ব সমস্যা ও তার সমাধানের জন্য গবেষণা, নিজস্ব পদ্ধতি ইত্যাদি সবশর্তই মনোবিজ্ঞানে দেখা যায়।
সাধারন মনোবিদ্যা | শিক্ষা মনোবিদ্যা |
অপরাধমূলক মনোবিদ্যা | বিকাশমূলক মনোবিদ্যা |
শিশু মনোবিদ্যা | শিল্প মনোবিদ্যা। | |
সামাজিক মনোবিদ্যা। |